সরকারি পলিটেকনিকে ভর্তি আবেদনের সময় বাড়ল
সরকারি পলিটেক ইনস্টিটিউটগুলোতে চার বছর মেয়াদি 'ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং' ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ১৪ জুনের পরিবর্তে ৫ জুলাই পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন প্রক্রিয়া ২২ মে থেকে শুরু হয়েছে।
সোমবার ভর্তি কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সমকালকে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের উপ-সচিব সুবোধ চন্দ্র ঢালী। তিনি জানান, রমজানসহ সার্বিক বিবেচনায় ভর্তির সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। আগামী ৫ জুলাই পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ভর্তির জন্য
আবেদন করতে পারবেন।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এবার চার বছর মেয়াদী ডিপ্ল্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে দুই শিফটে মোট ৪৮ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবে। এর মধ্যে প্রথম শিফটে ২৬ হাজার এবং দ্বিতীয় শিফটে ২২ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে।
উপ-সচিব জানান, ভর্তির আবেদন শুরুর ২৩দিনে ৮৪ হাজার আবেদন পড়েছে। গতবার মোট ১ লাখ ৬০ হাজারটি আবেদন পড়েছিল। এবার আবেদন কম জমা পড়ায় সভায় এ বিষয়ে প্রচার-প্রচারণা বাড়ানোর ব্যাপারেও তাগিদ দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মোস্তাফিজুর রহমান সমকালকে বলেন, এবার সাধারণ শিক্ষাবোর্ডগুলোর সঙ্গে কারিগরি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির আবেদন একসঙ্গে হওয়ার কারণে হয়তো আবেদন কম পড়েছে। তবে আবেদনের সময় বৃদ্ধির ফলে নির্ধারিত সময়ে এ আবেদন ১লাখ ৪০ হাজার পার হয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি যেসব প্রতিষ্ঠানে আবেদন শূন্য থাকবে তাদের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এবার চার বছর মেয়াদী ডিপ্ল্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে দুই শিফটে মোট ৪৮ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবে। এর মধ্যে প্রথম শিফটে ২৬ হাজার এবং দ্বিতীয় শিফটে ২২ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে।
উপ-সচিব জানান, ভর্তির আবেদন শুরুর ২৩দিনে ৮৪ হাজার আবেদন পড়েছে। গতবার মোট ১ লাখ ৬০ হাজারটি আবেদন পড়েছিল। এবার আবেদন কম জমা পড়ায় সভায় এ বিষয়ে প্রচার-প্রচারণা বাড়ানোর ব্যাপারেও তাগিদ দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মোস্তাফিজুর রহমান সমকালকে বলেন, এবার সাধারণ শিক্ষাবোর্ডগুলোর সঙ্গে কারিগরি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির আবেদন একসঙ্গে হওয়ার কারণে হয়তো আবেদন কম পড়েছে। তবে আবেদনের সময় বৃদ্ধির ফলে নির্ধারিত সময়ে এ আবেদন ১লাখ ৪০ হাজার পার হয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি যেসব প্রতিষ্ঠানে আবেদন শূন্য থাকবে তাদের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
No comments